মানুষের ধারণা পানি যত বেশী খাওয়া যাবে তত ভালো। ডাক্তাররাও কোন এক বিচিত্র কারণে এটা নিয়ে কিছু বলে না।অতিরিক্ত পানি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ভালো না । এটা স্লো পয়জনিং এর মত যা ডেকে আনতে পারে ভয়ানক বিপদ।
অতিরিক্ত পানি পানের লক্ষণ ডিহাইড্রেশনের লক্ষণের মতোই একে Water intoxication বা hyperhydration বলে । বেশি পরিমাণে পানি খেলে কিডনি মাঝে মাঝে পানি পরিশোধন করে পুনরায় শোষণ করতে ব্যর্থ হয়। ফলে বমি বমি ভাব, বমি এবং ডায়রিয়া হয়। প্রয়োজনের তুলনায় কম পানি পান করলে কিংবা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পানি পান করলে অর্থাৎ উভয় কারণেই মাথাব্যথা হতে পারে।
বাংলাদেশের আবহাওয়া অনুযায়ী একজন মানুষের স্বাভাবিকভাবে ২-৩ লিটার পানি পান"ই যথেষ্ট। তবে ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটির এক প্রতিবেদন দাবি করে স্বাভাবিকভাবে এরচেয়ে কম পানি পান করলেও অসুবিধা নেই।
পুরুষ"দের জন্য ২ লিটার আর নারী"দের জন্য ১ দশমিক ৬ লিটার পানিই স্বা ভা বি ক। প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়, দিনের অসংখ্য খা বা রের মধ্য দিয়ে পানি প্রবেশ করছে আমাদের দেহে তাই ২ বা দেড় লিটার পানি পানই স্বাভাবিক। তবে অ্যান্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ গ্রহণ"কারীদের জন্য বেশি পানি পানের পরামর্শ চিকিৎসকরাই দিয়ে থাকেন। যাতে শরীর থেকে রাসায়নিক উপাদান দ্রুত প্রস্রাবের মাধ্যমে নিস্কাশিত হয়।
জ্বর, ডায়রিয়া জাতীয় অসুখেও বেশি বেশি পানি ও তরল জা তী য় খাবার গ্রহণের পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। কিডনির সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদেরাগ ও শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা আছে, এ ম ন রোগী"দের পানি পানের পরিমাণটি চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নেওয়াই শ্রেয়। অহেতুক অতিরিক্ত পানি পান তাদের ক্ষতির কারণ হতে পারে।
তবে বর্তমান স ম য়ে চিকিৎসক"দের প্রধান পরামর্শ হচ্ছে, যে পরিমাণ পানিই একজন পান করুক না কেন তাকে অবশ্যই ফু টা নো অর্থাৎ জীবাণুমুক্ত পানি ও পরিশোধিত দূষণমুক্ত পানি পান করতে হবে।
অতিরিক্ত পানি পানের লক্ষণ ডিহাইড্রেশনের লক্ষণের মতোই একে Water intoxication বা hyperhydration বলে । বেশি পরিমাণে পানি খেলে কিডনি মাঝে মাঝে পানি পরিশোধন করে পুনরায় শোষণ করতে ব্যর্থ হয়। ফলে বমি বমি ভাব, বমি এবং ডায়রিয়া হয়। প্রয়োজনের তুলনায় কম পানি পান করলে কিংবা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পানি পান করলে অর্থাৎ উভয় কারণেই মাথাব্যথা হতে পারে।
বাংলাদেশের আবহাওয়া অনুযায়ী একজন মানুষের স্বাভাবিকভাবে ২-৩ লিটার পানি পান"ই যথেষ্ট। তবে ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটির এক প্রতিবেদন দাবি করে স্বাভাবিকভাবে এরচেয়ে কম পানি পান করলেও অসুবিধা নেই।
পুরুষ"দের জন্য ২ লিটার আর নারী"দের জন্য ১ দশমিক ৬ লিটার পানিই স্বা ভা বি ক। প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়, দিনের অসংখ্য খা বা রের মধ্য দিয়ে পানি প্রবেশ করছে আমাদের দেহে তাই ২ বা দেড় লিটার পানি পানই স্বাভাবিক। তবে অ্যান্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ গ্রহণ"কারীদের জন্য বেশি পানি পানের পরামর্শ চিকিৎসকরাই দিয়ে থাকেন। যাতে শরীর থেকে রাসায়নিক উপাদান দ্রুত প্রস্রাবের মাধ্যমে নিস্কাশিত হয়।
জ্বর, ডায়রিয়া জাতীয় অসুখেও বেশি বেশি পানি ও তরল জা তী য় খাবার গ্রহণের পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। কিডনির সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদেরাগ ও শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা আছে, এ ম ন রোগী"দের পানি পানের পরিমাণটি চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নেওয়াই শ্রেয়। অহেতুক অতিরিক্ত পানি পান তাদের ক্ষতির কারণ হতে পারে।
তবে বর্তমান স ম য়ে চিকিৎসক"দের প্রধান পরামর্শ হচ্ছে, যে পরিমাণ পানিই একজন পান করুক না কেন তাকে অবশ্যই ফু টা নো অর্থাৎ জীবাণুমুক্ত পানি ও পরিশোধিত দূষণমুক্ত পানি পান করতে হবে।
অতিরিক্ত নয়, পরিমিত পানি পান করুন।।
সুত্রঃ ইন্টারনেট
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন