এটি একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলের ভালোবাসার গল্প।
মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেদের একটা চাকরির অভাবে অর্থ কষ্টে
চোখের সামনে দিয়ে জীবনের অনেক কিছু হারিয়ে যায় লোক চক্ষুর অন্তরালে।
তখন কান্না ছাড়া তাদের আর কিছুই করার থাকেনা…
ভালই চলছিল তাদের ভালোবাসার দিনগুলি।
রাত জেগে মোবাইলে কথা বলা, প্রতিদিন দেখা করা, দামি দামি রেস্টুরেন্টে খাওয়া।
সব মিলিয়ে এক স্বপ্নের পৃথিবীতে বাস করছে তারা।
কত আশা কত স্বপ্ন তাদের।
তাদের প্রতিদিনের কথার মধ্যে সবচেয়ে বেশি জে বিষয়টা নিয়ে কথা হত সেটা হল যে, তারা কবে বিয়ে করবে, বিয়ের পড় তাদের ঘরটা কিভাবে সাজাবে। কয়টা বেবি নিবে। ছেলেটা মজা করে বলতো আমি কিন্তু ফুটবল টিম গঠন করব।
মুদ্দা কথা তারা এমন একটা সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে যেন তারা আন-অফিসিয়ালি স্বামী-স্ত্রী শুধুমাত্র কাবিন নামায় স্বাক্ষর করা বাকি আছে।
ইদানিং মেয়েটি ছেলেটিকে বিয়ের জন্য খুব তারা দিচ্ছে। আর কতদিন Wait করবো?
এদিকে ফ্যামিলির চাপ সামলাতে খুব বেগ পেতে হচ্ছে।
ছেলেটি বলে আর কয়েকটা দিন Manage করনা Please ।
একটা চাকরির Viva দিয়া আসছি। চাকরিটা হয়ে গেলেই আর কোন বাধা থাকবেনা।
তারপর আমারা বিয়ে করে একে-এক করে আমাদের ফুটবল টিম বানাবো।
এভাবে হাসি আর ভালোবাসায় সব ঠিক হয়ে যায়।
একদিন মেয়েটি বিয়ের কথা বলতেই ছেলেটি একটু রেগে গিয়ে বলে প্রতিদিন একই ঘ্যান ঘ্যান আর ভালো লাগেনা। একবার বলছিনা আর কয়েকটা দিন Wait কর।
এদিকে আমার কোন চাকরি হচ্ছেনা আর তুমি আছ বিয়ে নিয়ে।
এই বিয়ের কথা বলতে বলতে তুমি আমার জীবনটা অতিষ্ঠ করে ফেলছ।
একথা শোনে মেয়েটি খুব কষ্ট পায়। সে কোন কথা না বলে কাঁদতে কাঁদতে ফোনটা কেটে দেয়। তারপর ছেলেটা মেয়েটাকে অনেকবার কল দেয় কিন্তু মেয়েটা কল রিসিভ করেনা।
ছেলেটা বারবার কল দিতেই থাকে কিন্তু মেয়েটা প্রতিবারই কলটা কেটে দেয়।
একটা সময় মেয়েটি তার মোবাইল বন্ধ করে দেয়। অনেক চেষ্টা করেও ছেলেটি আর কোনভাবেই মেয়েটির সাথে যোগাযোগ করতে পারছেনা।
এভাবে কয়েকটা দিন কেটে যায়।
হঠাৎ একদিন ছেলেটি Facebook Open করে দেখে মেয়েটির এক বান্ধবীর ID তে মেয়েটির বিয়ের ছবি আপলোড করে মেয়েটিকে মেনশন করে ক্যাপশন দেয়
“ বান্ধবীর বিয়ের অনুষ্ঠানে নববধূ বান্ধবী এবং তার নতুন বরের সাথে বিশেষ মুহূর্তে তোলা ছবি”।
ছেলেটির আর কোনকিছু বোঝার বাকি রইলনা।
ছেলেটি সেদিন কতটা কষ্ট পেয়েছিল এবং কিভাবে কেদেছিল সেটা বলে বর্ণনা করা যাবেনা। তাই আর লিখলামনা।
সেদিনের পর থেকে আর কোনদিন দুজনের দেখা হয়নি।।
চোখের সামনে দিয়ে জীবনের অনেক কিছু হারিয়ে যায় লোক চক্ষুর অন্তরালে।
তখন কান্না ছাড়া তাদের আর কিছুই করার থাকেনা…
ভালই চলছিল তাদের ভালোবাসার দিনগুলি।
রাত জেগে মোবাইলে কথা বলা, প্রতিদিন দেখা করা, দামি দামি রেস্টুরেন্টে খাওয়া।
সব মিলিয়ে এক স্বপ্নের পৃথিবীতে বাস করছে তারা।
কত আশা কত স্বপ্ন তাদের।
তাদের প্রতিদিনের কথার মধ্যে সবচেয়ে বেশি জে বিষয়টা নিয়ে কথা হত সেটা হল যে, তারা কবে বিয়ে করবে, বিয়ের পড় তাদের ঘরটা কিভাবে সাজাবে। কয়টা বেবি নিবে। ছেলেটা মজা করে বলতো আমি কিন্তু ফুটবল টিম গঠন করব।
মুদ্দা কথা তারা এমন একটা সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে যেন তারা আন-অফিসিয়ালি স্বামী-স্ত্রী শুধুমাত্র কাবিন নামায় স্বাক্ষর করা বাকি আছে।
ইদানিং মেয়েটি ছেলেটিকে বিয়ের জন্য খুব তারা দিচ্ছে। আর কতদিন Wait করবো?
এদিকে ফ্যামিলির চাপ সামলাতে খুব বেগ পেতে হচ্ছে।
ছেলেটি বলে আর কয়েকটা দিন Manage করনা Please ।
একটা চাকরির Viva দিয়া আসছি। চাকরিটা হয়ে গেলেই আর কোন বাধা থাকবেনা।
তারপর আমারা বিয়ে করে একে-এক করে আমাদের ফুটবল টিম বানাবো।
এভাবে হাসি আর ভালোবাসায় সব ঠিক হয়ে যায়।
একদিন মেয়েটি বিয়ের কথা বলতেই ছেলেটি একটু রেগে গিয়ে বলে প্রতিদিন একই ঘ্যান ঘ্যান আর ভালো লাগেনা। একবার বলছিনা আর কয়েকটা দিন Wait কর।
এদিকে আমার কোন চাকরি হচ্ছেনা আর তুমি আছ বিয়ে নিয়ে।
এই বিয়ের কথা বলতে বলতে তুমি আমার জীবনটা অতিষ্ঠ করে ফেলছ।
একথা শোনে মেয়েটি খুব কষ্ট পায়। সে কোন কথা না বলে কাঁদতে কাঁদতে ফোনটা কেটে দেয়। তারপর ছেলেটা মেয়েটাকে অনেকবার কল দেয় কিন্তু মেয়েটা কল রিসিভ করেনা।
ছেলেটা বারবার কল দিতেই থাকে কিন্তু মেয়েটা প্রতিবারই কলটা কেটে দেয়।
একটা সময় মেয়েটি তার মোবাইল বন্ধ করে দেয়। অনেক চেষ্টা করেও ছেলেটি আর কোনভাবেই মেয়েটির সাথে যোগাযোগ করতে পারছেনা।
এভাবে কয়েকটা দিন কেটে যায়।
হঠাৎ একদিন ছেলেটি Facebook Open করে দেখে মেয়েটির এক বান্ধবীর ID তে মেয়েটির বিয়ের ছবি আপলোড করে মেয়েটিকে মেনশন করে ক্যাপশন দেয়
“ বান্ধবীর বিয়ের অনুষ্ঠানে নববধূ বান্ধবী এবং তার নতুন বরের সাথে বিশেষ মুহূর্তে তোলা ছবি”।
ছেলেটির আর কোনকিছু বোঝার বাকি রইলনা।
ছেলেটি সেদিন কতটা কষ্ট পেয়েছিল এবং কিভাবে কেদেছিল সেটা বলে বর্ণনা করা যাবেনা। তাই আর লিখলামনা।
সেদিনের পর থেকে আর কোনদিন দুজনের দেখা হয়নি।।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন