দিব্যি ভাত আর বিরিয়ানি ভরপেট খেয়েও অনেকে শুকনা থাকেন। অনেকে আবার এসব মেদযুক্ত খাবার এড়িয়েও ওজন কমাতে পারেন না। কেন এমন হয়? আজকে জেনে নিবো এর কয়েকটি কারণ,
ওজন কমানোর প্রসঙ্গ আসলেই আমাদের সবার যে বিষয়টি প্রথমে মাথায় আসে সেটি হলো খাবার খাওয়ার ওপর লাগাম টানা। তবে এভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে অনেকে আবার অসুস্থ্য হয়ে পড়েন। তাই ডায়েটেশিয়ানদের পরামর্শ হলো খাবার খাওয়ায় লাগাম না আরো কিছু বিশেষ উপায় মেনে চলা।
গত কয়েক বছরে এইসব বিশেষ পদ্ধতিতে ওজন কমানো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এতে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ত্বকের লাবণ্যও বাড়তে থাকে।
তিন বেলা অতিরিক্ত ভরপেট খাবার না খেয়ে। বরং পাঁচবেলা অল্প অল্প করে খাবার খান। এ নিয়মে যে কোনো খাবারই আপনি খেতে পারবেন। তবে অল্প অল্প করে খাবেন। এই পদ্ধতিতে খাবার খেলে হজম বা পাচন প্রক্রিয়া বেশ শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পায়। যার কারণে আপনি বেশি খেলেও তার প্রভাব শরীরে পরার কোনো সুযোগ পায় না।
শরীরের ওজন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে মানুষের হজম শক্তিও অনেকটা দায়ী। যাদের হজমশক্তি অন্যদের চেয়ে বেশ ভালো তাদের খাবার দ্রুত হজম হয়ে যায়। দ্রুত হজম হওয়ার ফলে শরীরের গঠন পরিবর্তন হয় না।
যারা খাবার খুব বেশি চিবিয়ে খায়, তারা মোটা হয় না সহজে। এর কারণ, চিবিয়ে ধীরে ধীরে খেলে আমাদের পরিপাকনালি থেকে নানা ধরনের হরমোন বের হয়ে মস্তিষ্কে জানান দেয় যে যথেষ্ট খাওয়া হয়েছে। অন্যদিকে গিলে গিলে তাড়াহুড়ো করে খেয়ে নিলে এ হরমোনগুলো যেমন বের হয় কম, তেমন মস্তিষ্ক ওই কম সময়ে সন্তুষ্ট হয় না। ফলে অনেকটা খাবার খেতে হয়, যেটা মোটা হওয়ার জন্য দায়ী।
ব্যায়াম করে অনেক ওজন কমিয়ে ফেলা যায়। যারা স্থূলকায় তারা সকাল-বিকেল দৌড়াদৌড়ি করলে ওজন কমবে। এছাড়া কায়িক শ্রম করেও ওজন কমিয়ে ফেলা যায়।
রাতে ঠিকমতো ঘুমায় না আমাদের শরীর ও মন কোনটাই ঠিক থাকেনা। প্রচুর খাওয়াদাওয়া করে, ব্যায়াম করেও কোনো ফল পাবেন না, যদি না ঘুম ঠিকঠাক হয়।
বেশি দুশ্চিন্তা করলে ওজন বাড়ার আশঙ্কা থাকে। দুশ্চিন্তা হলে আমাদের এড্রিনাল গ্লান্ড থেকে কর্টিসল হরমোন বের হয়। এর প্রভাবে পেটে ফ্যাট জমা হতে থাকে। আর তখন সেই ব্যক্তি সহজেই মোটা হতে থাকেন। তাই স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে অযথা দুশ্চিন্তা করা বন্ধ করুন।
ওজন বেশি হওয়া বা মোটা হওয়া জেনেটিক বা বংশগতির ওপরও নির্ভর করে। কোনো পরিবারে যদি অধিকাংশ মানুষ স্থূল হয়ে থাকেন, সে ক্ষেত্রে ওই বাড়ির বাকিদেরও মোটা হওয়ার প্রবণতা বেশি। এক্ষেত্রে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।
ওজন কমানোর প্রসঙ্গ আসলেই আমাদের সবার যে বিষয়টি প্রথমে মাথায় আসে সেটি হলো খাবার খাওয়ার ওপর লাগাম টানা। তবে এভাবে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে অনেকে আবার অসুস্থ্য হয়ে পড়েন। তাই ডায়েটেশিয়ানদের পরামর্শ হলো খাবার খাওয়ায় লাগাম না আরো কিছু বিশেষ উপায় মেনে চলা।
গত কয়েক বছরে এইসব বিশেষ পদ্ধতিতে ওজন কমানো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এতে শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ত্বকের লাবণ্যও বাড়তে থাকে।
তিন বেলা অতিরিক্ত ভরপেট খাবার না খেয়ে। বরং পাঁচবেলা অল্প অল্প করে খাবার খান। এ নিয়মে যে কোনো খাবারই আপনি খেতে পারবেন। তবে অল্প অল্প করে খাবেন। এই পদ্ধতিতে খাবার খেলে হজম বা পাচন প্রক্রিয়া বেশ শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পায়। যার কারণে আপনি বেশি খেলেও তার প্রভাব শরীরে পরার কোনো সুযোগ পায় না।
শরীরের ওজন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে মানুষের হজম শক্তিও অনেকটা দায়ী। যাদের হজমশক্তি অন্যদের চেয়ে বেশ ভালো তাদের খাবার দ্রুত হজম হয়ে যায়। দ্রুত হজম হওয়ার ফলে শরীরের গঠন পরিবর্তন হয় না।
যারা খাবার খুব বেশি চিবিয়ে খায়, তারা মোটা হয় না সহজে। এর কারণ, চিবিয়ে ধীরে ধীরে খেলে আমাদের পরিপাকনালি থেকে নানা ধরনের হরমোন বের হয়ে মস্তিষ্কে জানান দেয় যে যথেষ্ট খাওয়া হয়েছে। অন্যদিকে গিলে গিলে তাড়াহুড়ো করে খেয়ে নিলে এ হরমোনগুলো যেমন বের হয় কম, তেমন মস্তিষ্ক ওই কম সময়ে সন্তুষ্ট হয় না। ফলে অনেকটা খাবার খেতে হয়, যেটা মোটা হওয়ার জন্য দায়ী।
ব্যায়াম করে অনেক ওজন কমিয়ে ফেলা যায়। যারা স্থূলকায় তারা সকাল-বিকেল দৌড়াদৌড়ি করলে ওজন কমবে। এছাড়া কায়িক শ্রম করেও ওজন কমিয়ে ফেলা যায়।
রাতে ঠিকমতো ঘুমায় না আমাদের শরীর ও মন কোনটাই ঠিক থাকেনা। প্রচুর খাওয়াদাওয়া করে, ব্যায়াম করেও কোনো ফল পাবেন না, যদি না ঘুম ঠিকঠাক হয়।
বেশি দুশ্চিন্তা করলে ওজন বাড়ার আশঙ্কা থাকে। দুশ্চিন্তা হলে আমাদের এড্রিনাল গ্লান্ড থেকে কর্টিসল হরমোন বের হয়। এর প্রভাবে পেটে ফ্যাট জমা হতে থাকে। আর তখন সেই ব্যক্তি সহজেই মোটা হতে থাকেন। তাই স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে অযথা দুশ্চিন্তা করা বন্ধ করুন।
ওজন বেশি হওয়া বা মোটা হওয়া জেনেটিক বা বংশগতির ওপরও নির্ভর করে। কোনো পরিবারে যদি অধিকাংশ মানুষ স্থূল হয়ে থাকেন, সে ক্ষেত্রে ওই বাড়ির বাকিদেরও মোটা হওয়ার প্রবণতা বেশি। এক্ষেত্রে আমাদের সচেতন থাকতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন