সাদা শাড়িতে ভিজে শরীর এর প্রায় বেশির ভাগ অংশ কি সবাইকে দেখাতে ভালো লাগে, শরীর এর তো সব অংশ বুঝাই যাচ্ছে, ছেলেদের দেখিয়ে কি মজা পাচ্ছ খুব, তার থেকে এক কাজ কর শাড়ি খুলে রাস্তায় দাড়িয়ে ভিজো,
উপরোক্ত কথা গুলো বলে সাফরাত নিজের গায়ের কালো কোডটা খুলে শরন্যা কে পড়িয়ে দিল, তারপর বড় বড় করে পা ফেলে চলে গেলো অন্যদিকে, শরন্যা এতোক্ষণ বোকার মতো সব শুনলো পরক্ষণেই নিজের দিকে তাকায় মাথা নিচু করে নিল, তার মনেই ছিল না যে শরীর এ সাদা শাড়ি ছিল, বৃষ্টিতে ভিজার জন্য শরীর এর ভাজ বোঝা যাচ্ছিল,
শরন্যাঃ আরে ছেলেটা কে দেখতে ও তো পারলাম না, একটা ধন্যবাদ দিব তাও হলো না, ছি শরন্যা তুই নিজের একটু ও খেয়াল রাখতে পারিস না, এসব যদি তোর "রাত" কখন ও যানতে পারে তখন কি হবে বলতো, "রাত" বলবে যে শরন্যা তুমি কি নিজের একটু যত্ন ও নিতে পারো না,
নিজের মনে কথাগুলে বলতেছিল শরন্যা, শরন্যার বৃষ্টি খুব প্রিয়, আজ ঘুরতে এসে হঠাৎ করে বৃষ্টি নামায় দৌড়ে ভিজতে শুরু পরে, আর তারপরেই এতোকিছু হয়, দূর থেকে রুপান্তিকা চিল্লাতে চিল্লাতে শরন্যার কাছে আসে আর বলতে শুরু করে।
রুপান্তিকাঃ শালি তোর লজ্জা করে না সাদা শাড়ি পড়ে ভিজতে ছি কি বিচ্ছিরি, এমা এটা আবার কার কোড পড়ছিস তারাতাড়ি বাসায় চল নয়তো ছোট মা আমাক মেরে আলুর ভর্তা বানাবে,
শরন্যা আর কিছু বললো না, ঐভাবে বাড়িতে চলে গেলো, কোডটা থেকে কেমন যেন একটা সুগন্ধি নাকের সাথে বাড়ি খাচ্ছে, কোডটা ভালোভাবে গায়ের সাথে জরায় নিয়ে বাড়ির কলিং বেল এ চাপ দিল শরন্যা, রুপান্তিকার মা এসে দরজা খুলে দেয়, শরন্যা ভয়ে এক ভৌ দৌড় দেয় নিজের রুমে, তারপর ফ্রেশ হয়ে কোডটা ধুয়ে দিয়ে বারান্দায় টাঙ্গিয়ে দেয়, এরপর বিছানায় গা এলিয়ে দিতেই তখন কার সেই কথা গুলো কানে বাজতে লাগলো, ধড়ফড়িয়ে উঠে আয়নার সামনে গিয়ে দাড়ালো,
শরন্যাঃ ছি ছি আমার শরীর এর কি দেখছে ছেলেটা আল্লাহ জানে, ভাগ্যিস মুখটা দেখতে পাইনি নয়তো পড়ে দেখলে লজ্জায় সামনে যেতে পারতাম না, উফ শরন্যা তুই এতো কিউট কেনো রে, তোর এই বুকের তিলটা যেন তোকে আরো কিউট করে তোলে,
রুপান্তিকাঃ ছি কি নির্লজ্জ মেয়ে, নিজের প্রশংসা নিজে করতিছে, আগে ভেবে দেখ ছেলেটা তোর শরীর এর সব কিছু দেখছে, হায় হায় কি লজ্জা কি লজ্জা, আর ও যা সাদা শাড়ি পড়ে ভিজতে বারবার বারন করলাম সাদা শাড়ি পড়িস না, না এই মহারানী সাদা শাড়ি ছাড়া পরবে না,
শরন্যা ঠোঁট উল্টায়, সে জনতো নাকি যে এই অসময় এ বৃষ্টি শুরু হবে, সন্ধার সময় ঘুরতে ভালো লাগে সেজন্য বের হয়ছিল রুপন্তিকাকে সাথে নিয়ে, শরন্যা কিছু না বলে মুখ ভেঙ্গাই রুপন্তিকাকে ধাক্কাদিয়ে বিছানায় শুয়ে পড়ে, রুপন্তিকা ও শরন্যাকে জরায় নিয়ে ঘুমের রাজ্যে পাড়ি জমায়,
অপরদিকেঃ
সাফরাতঃ কোনো এক সন্ধ্যারাতে তোমাকে দেখেছিলাম শাড়ি পড়ে বৃষ্টিতে ভিজতে, তোমার ঐ লম্বা খোলা চুলে বেলি ফুলের মালা দিয়ে রেখেছিলে, সেই সন্ধেটি ছিল হয়তো আমার জীবন এর নতুন কোনো মোড়ের সন্ধান, তোমার ঐ বুকের তিলটা যেন বারবার বেহায়ার মতো টানে তোমার কাছে আমাকে,
সাফরাত হোটেল রুমের গ্রিন ধরে দাঁড়িয়ে কবিতা আওড়াচ্ছে নিজের মনে, তখন হুট করে রুপ এসে সাফরাত এর মাথায় বাড়ি মেরে বলতে শুরু করে,,
রুপঃ ওয়াও সেই তো কবিতা বলিস, তা বন্ধু তুমি কারো প্রেমে পড়েছ নাকি, হঠাৎ এই আনরোমান্টিক বন্ধু রোমান্টিক হলো কিভাবে, তাও কোনো এক নারীর চুল তিল নিয়ে বর্ননা দেয়,
সাফরাতঃ সে এসেছে হয়তো আমার এই জীবন এ, এসেছে কোন এক সন্ধ্যাবতী হয়ে, আমার জীবনকে সুন্দর করে দিতে, আমি প্রেমে পড়েছি সেই সন্ধারাতে দেখা পিচ্চি মেয়েটির,
রুপঃ কেরে সেই ভাগ্যবতী যে কিনা এই সাফরাত কে তার রুপে ঘায়েল করেছে, নিশ্চয়ই সে কোনো এক পরি যার প্রেমে পরেছে আমার সাদা সিধা বন্ধু,
বলেই খিলখিল করে হেঁসে উঠে রুপ, সাফরাত রাগি চোখে তাকায় রুপ এর দিকে, হঠাৎ করে রুপ গম্ভীর কন্ঠে বলতে শুরু করে....
চড়টা শরন্যা মারছে তাও আবার রুপ এর গালে, সাফরাত ভালো ভাবেই জানে শরন্যা যদি রুপ কে মারতে পারে তাহলে তাকে কামড় দিয়ে শেষ করবে এই ভেবে সাফরাত উঠে দৌড় দেয় নিজের রুমে। এই দিকে শরন্যা রেগে আছে রুপ ফোন দিয়ে মিথ্যা বললো কেনো। যার কারণ এ ছোট হয়ে রুপ এর গায়ে হাত তুলছে। রুপ বোকার মতো তাকায় আছে শরন্যা দিকে, রুপ কিছু বলতে যাবে তার আগে শরন্যা পাশ থেকে একটা লাঠি উঠায় নেয়, সেটা দেখে রুপ ভৌ দৌড় মারে। এবার শরন্যা ফিক মিতুর দিকে তাকালে মিতু ও দেই এক দৌড়, রুপন্তিকা ভাবতিছে সে কি করবে বেচারা ভয়ে কেঁদে দেয়। এবার সবাই পেট চেপে হাসতে শুরু করে। শরন্যা ও এবার হেঁসে দেয়, হাসতে হাসতে নিচে বসে পরে।
কিছুক্ষণ পড় সাফরাত উকি দিয়ে দেখতিছে যে নিচে সব নিরব হয়ছে নাকি। দেখে সবাই বসে গল্প করতিছে তখন সাফরাত নিচে আসতে যাবে সেই সময় রুপ ও নিচে আসতেছিল দুইজন ধাক্কা লেগে ধরাম করে নিচে পড়ে, সবার মাঝে আর এক দফা হাসির রোল পড়ে যায়। সাফরাত আর রুপ দুইজন দুইজনকে বকাবকি করে নিচে এসে সবার সাথে বসে।
রুপঃ ঐ কাজি সাহেব আসসে চল আগে তোদের বিয়েটা দেওয়া হোক। বাহ কি ভাগ্য দুইবার তোরা বিয়ে করতেছিস। আহা আমি যদি পারতাম, আচ্ছা সব পড়ে আর শরন্যা এখন বেঁকে না বসে যা সেজেগুজে আয় পার্লারের লোক আসসে তারাতাড়ি কর সাফরাত তুই ও যা রেডি হয়ে আয় আর কেও বাঁদরামি করবি না।
শরন্যা আর সাফরাত লক্ষি ছেলে মেয়ের মতো উঠে চলে যায়। তারপর রেডি হয়ে বিয়ের যায়গায় আসে, আবার ও নতুন করে বিয়ে উঠালো হয়। এবার অনেক ফটো সুট করা হয়। আত্নীয়রা সবাই রাতেই বাসায় চলে গেছে। সবাই ড্রইং রুমে বসে আছে সবাই আজকে অনেক হেপি সেখানে সাফরাত আর শরন্যা ও আছে। তখন শরন্যাকে রুপন্তিকা বলে।
রুপন্তিকাঃ শরন্যা এটা বল যে তুই কি ভাবে জানতে পারলি যে সাফরাত ভাইয়া তোর রাত। কারণ আমি নিজে ও যানতাম না এটা, ভাইয়ার মেহেদি অনুষ্ঠানের দিন যানতে পারছি সবাই যানতো যেনে তোর সাথে বিয়ে দিছিলো যানিস না আমাকে বলে নাই। কারো সাথে কথা বলবো না রে আমরা কেমন।
শরন্যাঃ হুম কইতাম না কারো লগে কথা, আর শোন কিভাবে জানতে পারছি আমি।
সেটা বিয়ের ১ দিন পরের কাহিনি যেদিন রুপ ওরা সাফরাত দের বাসায় আসে, কিন্তু শরন্যা রুমে গিয়ে দরজা লাগায় দেয়। তখন তার সামনে সাফরাত এর ডাইরিটা পড়ে খুলে পড়ে বুঝতে পাড়ে এটা রাত তার থেকে বড় কথা সাফরাত এর কিছু মনে ছিলো না বলতে তার কোনো গুরুত্ব ছিলো না ভুলে বসসিলো।
শরন্যাঃ আমি রাত এর ডাইরি পড়ে সব বুঝতে পারি তার থেকে বড় কথা, সাফরাত এর উপর আমার সন্দেহ হয় সেদিন থেকেই যেদিন ও আমাদের বাসায় গেছিলো। ওর হাতে কামড় এর দাগ দেখতে পাইছিলাম, তারপর আমার রুমে নুপুর পাইছিলাম সব মিলে সাফরাত এর উপর সন্দেহ হয়। কিন্তু পরে ভাবি তাহলে আমাকে বলে না কেনো যে সেই রাত, কারণ তার সামনে তো রাত এর ব্যাপার এ কথা বলছি আমরা। পড়ে রাতুল নিজেকে রাত বলে দাবি করে আমি ও সাফরাত কে পরিক্ষা করার জন্য বিয়েতে রাজি হয় কিন্তু না বুঝলাম সাফরাত রাত না কারণ কোনো রিয়েক্শন করতো না। পড়ে আমি জানতাম না এরা প্লেন করে আমার সাথে সাফরাত এর বিয়ে ঠিক করে। বিয়ের দিন রাগ লাগছিলো আমাকে না বলে এতো কিছু করার জন্য তাই কারো সাথে যোগাযোগ রাখছিলাম না।
সাফরাতঃ তো আমাকে এমন ইগ্নোর করতে কেনো। কি একটা ব্যাবহার করতে আমার সাথে, তাহলে যেনে বুঝে এতো কিছু। আমি ভাবতেছিলাম যে তুমি নিজে আমাকে চিনে নেও তুমি নাকি ভালেবাসো আমাকে সে জন্য। একদিকে আমি অন্য কথা ভেবে বসে ছিলাম যে তুমি চিনবা। আর একদিকে তুমি ভাবতে যে আমি নিজে শিকার করি হায় রে।
শরন্যাঃ তুমি পাগর ছাড়া কিছু না সেটা কি যানো। তেমার ৫ বছর বয়েসের ছবি আমার কাছে তাকলে ও তোমার যখন ১১ বছর বয়েস তখন তে তোমার সাথে ছিলাম। তে তোমার চেহারার কতো মিল আছে চিনতে পারবো না কেনো। তার উপর কামড় এর দাগ, তবে দাগটা দেখে অবাক হয়ছিলাম এতে বছর এর দাগ এখন ও আছে তোমার হাতে এটার রহস্য কি বলো তো।
সাফরাতঃ আরে গ্রাম থেকে আসার পর প্রায় ৬ মাস পর এই দাগটা নজর এ আসে কেমন যেনো ভালো লাগতো তাই নিজে কামড় দিতাম। একসময় দাগটা একবারে গভীর হয় আর মিশে নাই এই আর কি।
তারপর সবাই আড্ডা দিয়ে নিজেদের রুমে যায়। সাফরাত আর শরন্যা রুমে এসপ দেখে আবার ও রুমটা সাজানো হয়ছে। শরন্যা সাফরাত এর দিকে তাকায় মুখ ভেঙ্গচি দিয়ে ওয়াশ রুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আসে। শরন্যা বের হওয়ার পড় সাফরাত ফ্রেশ হয়ে এসে দেখে শরন্যা নাই পড়ে ফোন এ একটা মেসেজ এর শব্দে ফোন হাতে নিয়ে দেখে শরন্যা মেসেজ করছে ছাঁদে যাওয়ার জন্য। সাফরাত ছাঁদে গিয়ে দেখে শরন্যা চাঁদ এর দিকে তাকায় আছে। ভালে ভাবে শরন্যাকে লক্ষ্য করে দেখে আজকে প সাদা শাড়ি পড়া সাফরাত মুচকি হাসে এই সাদা শাড়ি পরা মেয়েটার প্রেমেই তো পড়ছিলো সে। সাফতার শরন্যার দিকে কিছুক্ষন তাকায় থেকে শরন্যার কয়েকটা ছবি উঠায় তারপর শরন্যার পাশে গিয়ে দাড়ায়। পাচে কারো উপস্থিতি টের পেয়ে শরন্যা চোখ খুলে সাফরাত কে দেখে পড়ে আবার আকাশের দিকে তাকিয়ে বলে।
শরন্যাঃ যানো রাত আমি কখন ও ভাবি নাই আমার রাত আমাকে ভুলে যাবে। আমাকে বাসা থেকে কতো বিয়ের কথা বলছে একটা কথা বলতাম আমার রাত ছাড়া কাওকে বিয়ে করবো না সে আমাকে কথা দিয়ে গেছে ফিরে এসে বিয়ে করবে। কিন্তু দেখো তা মাএ আমার স্বপ্ন আমার রাত তো সেই কবেই আমাকে ভুলে গেছে।
শরন্যা কথা বলতে বলতে কেঁদে দেয়। সাফরাত শরন্যাকে এবার পিছন থেকে জরায় নেয় নিজের সাথে। আকড়ে ধরে ভালো ভাবে। পড়ে শরন্যার হাত ধরে দোলনাতে বসে নিজের কোলে শরন্যার মাথা রাখে শরন্যা ও চোখ বন্ধ করে নেয়। এভাবে কিছুক্ষণ থাকার পড় হুট করে সাফরাত শরন্যাকে কোলে উঠায় নেয়। শরন্যা ভয় পেয়ে খামচে ধরে সাফরাত কে সাফরাত শরন্যার কানে কানে বলে" দুই দুই বার বিয়ে করলাম একবার ও ইয়ে না মানে বাসর হয়নাই এবার মিস করলে সবাই আমাকে গে*য়ে ভাববে। তাই চলো হয়ে যাক তোমার কামড়া কামড়ির যুদ্ধ"
শরন্যা সাফরাত এর কথা শুনে সাফরাত এর বুকে কিল ঘুসি মারতে থাকে। সাফরাত রুমে এসে শরন্যাকে বিছানায় শুয়ে দিয়ে দরজা লাগায় এসে দেখে শরন্যা কোলবালিশ জরায় শুয়ে আছে। সাফরাত ফিক করে হেঁসে দেয়। আর শরন্যা রাগি চোখে তাকাই। সাফরাত কোলবালিশ টান দিয়ে শরন্যার পাশে শুয়ে টেনে নিজের সাথে মিশে নেয়।.......বাকি তা আমি জানি না🙂...
সকালে সাফরাত চোখ মেলে তাকয় দেখে শরন্যা আয়নার সামনে বসে চুল মুছতেছে। সাফরাত উঠে জামা নিয়ে ওয়াশরুমে যায়। বের হয়ে শরন্যা পিছন থেকে জরায় নিয়ে বলে।
সাফরাতঃ এই বাসর তুমি আমার সাথে করছো নাকি আমি তোমার সাথে সেই ছোট বেলার অভ্যাস এখন ও যায় নাই তোমার। সারারাত কামড়ে আমার শরীর এর কি অবস্থা করছো দেখো তো। পানি পড়লেই জ্বলতিছে সারা শরীর। এর পর বুঝাবো কামড় কাকে বলে দেখে নিও।
সাফরাত এর কথায় শরন্যা বাচ্চাদের মতো মুখটা করে। সেটা দেখে শরন্যাকে তার দিকে করায়। এবার শরন্যা দুইহাতে সাফরাত এর গলা জরায় বলে" তোমার সন্ধাবতী আমি। এই সন্ধাবতীর পক্ষে থেকে ভালোবাসা এই দাগ গুলো বুঝলে। এটা আমার ভালোবাসার উপহার, ভালেবাসি খুব ভালোবাসে তোমার সন্ধাবতী তোমাকে" সাফরাত শরন্যার কপালে চুমু দিয়ে বলে
"আমার দেখা সেই সন্ধারাতের সন্ধাবতী সাদা শাড়িতে তোমাকে যেনো এক কল্পনার রাজ্যাের পরির মতো লাগতেছিল, সেই ছোট বেলায় এই আমার সন্ধাবতীর প্রেমে পরছিলাম। বাচ্চাদের মতো তোমার কাছে আব্দার করেছিলাম আমার বউ হবে। আর তোমাকে সন্ধারাতে দেখার জন্য নামটা দিয়েছিলাম সন্ধাবতী আমার সন্ধাবতী। ভালোবাসি তোমার বাচ্চার বাবা হওয়ার জন্য হলে ও সারাজীবন তোমাকে পাশে চাই"
দুইজনেই হেঁসে উঠে সুখের হাসি। ভালেবাসা ভালোবাসে তাহার সন্ধাবতী তাহার ভালোবাসা!
লেখীকাঃফারহানা জান্নাত
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন